You are currently viewing মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সুবিধা ও দাম

মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, সুবিধা ও দাম

সজনে পাতার গুঁড়া একটি বহুমুখী উপকারী সুপার ফুড। এতে প্রায় ৩০০ ধরনের রোগের সমাধান দেওয়ার গুণাগুন রয়েছে। পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে এটি অন্য সাধারণ খাবারের থেকে অনেক উচ্চ পর্যায় রয়েছে। যদিও আমাদের আশেপাশে অনেক শজনে গাছ পাওয়া যায় তবে আমরা এর পাতার উপকারী দিক সম্পর্কে অজ্ঞ। আমাদের আজকের লেখায় আমরা মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম, এর উপকারিতা ও দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। 

মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম

মরিঙ্গা পাউডার বা শজনে পাতার গুঁড়ো একটি সুপার ফুড। মানব শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় প্রায় সকল ভিটামিন ও মিনারেল উপাদান এই পাউডারে উপস্থিত। পুষ্টিগুণের উপর ভিত্তি করে পুষ্টি বিশেষজ্ঞগণ প্রতিদিন মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার পরামর্শ দেন। বিশেষ করে সকালে, দুপুরে ও রাতে যে কোন সময় এই খাবার খাওয়া যায়। 

তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে খালি পেটে ও ভরা পেটে এই পাউডার খাওয়া যাবে। নিচে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

সকালে 

আমরা জানি খাবার থেকে পুষ্টি উপাদান রক্তের মাধ্যমে দেহের অন্যান্য অংশে পৌঁছায়। অর্থাৎ সকালে খালি পেটে কোন খাবার খাওয়া হলে তা থেকে পুষ্টিগুণ দ্রুত শরীরে ছড়িয়ে পরে। অন্য খাবারের সাথে খেলে বা ভরা পেটে খেলে উপাদান গুলো পাকস্থলী থেকে দেহের সব জায়গায় পৌঁছতে সময় বেশি লাগে। এই কারণে বিশেষজ্ঞগণ সকালে খালি পেটে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার পরামর্শ দেন। 

যদিও এই খাবারে কোন ক্যাফেইন থাকে না তবুও সারাদিন সতেজ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। এই কারণে শজনে পাতার গুঁড়াকে প্রাকৃতিক শক্তি বর্ধক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। 

রাতে

গবেষণায় দেখা গেছে রাতের বেলা মরিঙ্গা পাউডার খেলে তা আমাদের ঘুমের জন্য অনেক উপকারী। বিশেষ করে রাতে আমাদের শরীর নানা ধরনের কর্মযজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যায়। এই সময় শরীরের পর্যাপ্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পুষ্টি উপাদান প্রয়োজন পরে। শজনে পাতা আমাদের শরীরে এই সকল উপাদান সরবরাহ করে। বিশেষ করে রাতের বেলা মরিঙ্গা পাউডার দ্রুত হজম হয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে পৌঁছে যায় এবং ফ্রেশ ঘুম হয়। 

চায়ের সাথে

চা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ পানীয়। যে কোন আড্ডায় অথবা অবসর সময়ে আমরা চা খেতে পছন্দ করি। মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার জন্য চা একটি উত্তম মাধ্যম। তাছাড়া চায়ের সাথে এই পাউডার খাওয়ার জন্য অতিরিক্ত কোন প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। তাছাড়া এতে এক্সট্রা কোন খরচ করতে হয় না। তাছাড়া এটি চায়ের মধ্যে নিহিত পুষ্টিগুণ আরও বাড়িয়ে তোলে। বিশেষ করে গ্রিন টি হিসেবে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া অনেক উপকারী। 

সরাসরি খাওয়া

কোন সম্পূরক খাদ্যের সাথে না মিশিয়ে শুঁকনো হিসেবে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া যায়। এতে অতি দ্রুত এই পাউডার হজম হয় এবং খাদ্য উপাদান ভেঙ্গে যায়। তবে এভাবে খাওয়া অনেকের কাছেই অসুবিধার মনে হবে। কারণ শুঁকনো পাউডার খাওয়া কখনোই সুখকর নয়। এই ক্ষেত্রে আপনি দুধের সাথে অথবা পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। 

সালাদের সাথে

সালাদ একটি পুষ্টিকর ডায়েট প্ল্যান। সাধারণ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস থেকে নিজেকে দূরে রাখতে সালাদ অনেক ভালো কাজ করে। ওজন কমানো থেকে শুরু করে সালাদ খাওয়ার অনেক উপকারী দিক আছে। তবে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার জন্য সব জায়গায় সালাদ ব্যবহার করা হয়। এর কারণ এই পাউডার সালাদের সাথে বাড়তি পুষ্টি উপাদান যোগ করে যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তাছাড়া এর কোন ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। 

জুসের সাথে

সকাল বেলা জুসের সাথে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার একটি উপযুক্ত সময়। এটি আমাদের শরীর যেমন ঠান্ডা ও সুস্থ রাখে তেমনি শরীরের টক্সিক উপাদান গুলো বেড় করে দেওয়ার কাজ করে। লেবুর শরবতের সাথে শজনে পাতার গুঁড়া খাওয়া অনেক উপকারী। তবে বিভিন্ন ফলের রসের সাথে মিশিয়েও মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া যায়। 

কেকের সাথে

আমরা তো সচরাচর বিভিন্ন ধরনের কেক খেতে পছন্দ করি। বিভিন্ন ফ্লেভার অথবা সম্পূরক উপাদান যোগ করে কেক তৈরি করে এর স্বাদ বৃদ্ধি করা যায়। মরিঙ্গা পাউডার দিয়ে কেক তৈরি করলে তা খেতে যেমন সুস্বাদু হয় তেমনি তা পুষ্টিগুণের কারখানা হিসেবে বিবেচিত হয়। তাছাড়া কেক তৈরি করলে তা দীর্ঘ সময় ধড়ে নানা সময়ে খাওয়া যায়।

বড়ি বানিয়ে

উপরিউক্ত পদ্ধতিতে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া ঝামেলার মনে হলে একটি অতি সহজ পদ্ধতি আছে। যা আপনার সময় অনেক অংশে কমিয়ে দিবে এবং নির্দ্বিধায় উপকারিতা পাবেন। আমাদের দেশে জাতি নিমের পাতা বড়ি বানিয়ে খাওয়ার প্রচলন আছে। অনুরূপ মরিঙ্গা পাউডার দিয়ে বড়ি তৈরি করে তা খাওয়া ঝামেলা মুক্ত। এতে আপনি ওষুধের মত করে সকালে এবং রাতে এই পাউডার খেতে পারবেন। 

মিক্সড ফুডের সাথে

হানি নাট, ড্রাই ফুড অথবা মিক্সড ফুড জাই বলি না কেন তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। তার সাথে যখন মরিঙ্গা পাউডার যোগ করা হয় তখন তার গুণাগুন অনেক অংশে বৃদ্ধি পায়। এই কারণে অনেক ক্ষেত্রে হানি নাটের সাথে মরিঙ্গা পাউডার মিশিয়ে তা খাওয়া হয়। 

মরিঙ্গা পাউডার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

মরিঙ্গা পাউডার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সাধারণত প্রাকৃতিক খাবারের তেমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে না তবে অতিরিক্ত মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া হলে কিছু কিছু সমস্যা তৈরি হয়। নিচে সেই সম্ভাব্য সমস্যা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

  • আপনি যদি নিয়মিত ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খান তাহলে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া যাবে না। কারণ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার পর প্রেশার এমনিতে কমে যায়। প্রেশারের ওষুধের সাথে খাওয়া হলে স্বাভাবিকের থেকে বেশি মাত্রায় প্রেশার ড্রপ করবে। যা স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করবে। 
  • অতিরিক্ত পরিমাণ শজনে পাতার পাউডার খেলে তা হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে পারে। অর্থাৎ মরিঙ্গা পাউডার বেশি পরিমাণে খেলে বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, অস্থিরতা, ও পেটের নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। 
  • গর্ভকালীন সময়ে আমাদের অনেক কিছু থেকে সতর্ক থাকতে হয়। সাধারণত শজনে পাতার সাথে যে ডাল গুলো থাকে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এগুলো শরীরে প্রবেশ করলে ইমিউনিটি সিস্টেমের ক্ষতি করে। এই কারণে বিশেষজ্ঞগণ গর্ভকালীন সময়ে মরিঙ্গা পাউডার খেতে মানা করেন। 
  • কিডনিতে কোন সমস্যা থাকলে মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে। যদিও দেহের পুষ্টি উপাদান ঠিক রাখার জন্য পরিমিত মাত্রায় খাওয়া যাবে। তবে বেশি খেলে তা কিডনির সমস্যা আরও বৃদ্ধি করে দিতে পারে। 
  • যদিও মরিঙ্গা পাউডার রক্তের শর্করা কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে অন্যান্য ওষুধ বাদ দিয়ে খালি মরিঙ্গা পাউডার খেলে কোন ফল পাওয়া যাবে না। কারণ এটি সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করে প্রতিষেধক হিসেবে নয়। 
  • বিশেষজ্ঞ তথ্য মতে দিনে ৭০ গ্রামের বেশি মরিঙ্গা পাউডার খেলে তা দেহে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল উপাদানের সাথে বিক্রিয়া করে বিষাক্ত করে ফেলতে পারে। 
  • তাছাড়া এটি কিছু কিছু ওষুধের সাথে দ্বিমুখী আচরণ করে দেহের জন্য ক্ষতিকর করে তোলে। 

মরিঙ্গা পাউডার সুবিধা

নিচে নিয়মিত মরিঙ্গা পাউডার খেলে কি কি উপকারিতা পাওয়া যাবে তা বর্ণনা করা হলো। 

আর্সেনিক বিষাক্ততা দূর করে

আর্সেনিক আমাদের হার্ট ও ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে দীর্ঘ সময় আর্সেনিকের সংস্পর্শে থাকলে তা হার্টের বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। অন্যদিকে আর্সেনিক স্কিন ক্যান্সারের অন্যতম প্রধান কারণ। তবে মরিঙ্গা পাউডারে থাকা পুষ্টি উপাদান এই বিষাক্ততা দূর করতে সাহায্য করে। 

কোলেস্টরেল কমায় 

কোলেস্টরেল আমাদের দেহের অনেক ক্ষতি করে। বিশেষ করে LDL কোলেস্টরেল হার্টের বিভিন্ন সমস্যার জন্য দায়ী। তো নিয়মিত মরিঙ্গা পাউডার খেলে তা রক্তের কোলেস্টরেল কমায়। 

শক্তি ও পুষ্টির প্রাকৃতিক উৎস – মরিঙ্গা পাউডার!

প্রদাহ কমায় 

শজনে পাতার গুঁড়ায় প্রদাহ বিরোধী উপাদান থাকে। এগুলো দেহের যে কোন ধরনের প্রদাহ ও ব্যথা উপশম করতে সহায়তা করে। 

শর্করার মাত্রা কমায় 

রক্তে থাকা শর্করা ডায়াবেটিসের মত বড় সমস্যার সৃষ্টি করে। মূলত এটি রক্তে থাকা শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধি করে ইনসুলিনের মাত্রা কমায়। যা হার্টের সমস্যা সহ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস করে। তবে নিয়মিত পরিমাণ মত শজনে পাতার গুঁড়া খেলে তা শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। পক্ষান্তরে এটি ডায়াবেটিস সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। 

এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ 

মরিঙ্গা পাউডার দেহের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। এটি শরীরে থাকা রোগ দূর করে ও নতুন রোগ প্রবেশে বাঁধা দেয়। দেহের ভেতরে জীবাণু উৎপাদন বন্ধ করার কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

লিভার সুরক্ষিত রাখে 

লিভার সিরোসিস সহ লিভারের অন্যান্য রোগ থেকে মরিঙ্গা পাউডার সুরক্ষা প্রদান করে। বিশেষত এই পাউডার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে লিভাবে ফ্যাটি অ্যাসিড জমা বন্ধ করে। যা যকৃতের সম্ভাব্য নানা সমস্যা দূর করে। 

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

মরিঙ্গা পাউডারে নিয়াজিমিসিন নামে একটি উপাদান থাকে যা ক্যান্সার কোষ তৈরি হওয়া প্রতিরোধ করে। যে কারণে শরীরে ক্যান্সার কোষ গঠন হয় না এবং আমরা সকল ধরনের ক্যান্সার থেকে সুরক্ষিত থাকতে পারি। 

পাকস্থলীর সমস্যা নিরাময় করে

গবেষণায় দেখা গেছে মরিঙ্গা পাউডার প্রায় ৮৫% পাকস্থলীর ক্ষতিকারক অ্যাসিড ধ্বংস করে। যা আলসার সহ পেটের অনেক সমস্যা সমাধান করে। তাছাড়া এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। 

আর্থরাইটিস প্রতিরোধ করে

শজনে পাতার গুঁড়া উচ্চ ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ। যা পেশির ব্যথা, হাড়ের ব্যথা, জয়েন্টের ব্যথা ইত্যাদি নিরাময় করতে সহায়তা করে। 

মরিঙ্গা পাউডার দাম

কার্ডিওভাসকুলার রোগগুলো প্রতিরোধ করে

আমরা জানি মরিঙ্গা পাউডার রক্তের শর্করা কমায়, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। এগুলো সরাসরি হার্টের বিভিন্ন রোগের সাথে জড়িত। তাছাড়া এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান হার্টের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে। 

অ্যাজমা নিরাময় করে

অ্যাজমা থেকে শুরু করে সর্দি কাশি সমস্যার সমাধান করার জন্য এই পাউডার পূর্বে থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। 

রক্তচাপ কমায়

মরিঙ্গা পাউডারে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রন থাকে যা রক্তের বিভিন্ন উপাদান তৈরি করে। এতে দেহে রক্ত উৎপাদন অনেক বেড়ে যায়। অন্যদিকে এটি অতিরিক্ত রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে

শজনে পাতার গুঁড়ায় থাকা বিটা ক্যারোটিন চোখের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। এতে দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি পাওয়া সহ চোখের স্বাস্থ্য উন্নত হয়। 

মরিঙ্গা পাউডার দাম

শজনে পাতার গুঁড়া একটি সুপারফুড। সাধারণত এর পুষ্টিগুনের দিক বিবেচনা করে এর দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তো আপনি যদি ৫০০ গ্রাম মরিঙ্গা পাউডার কিনতে চান তাহলে আপনাকে ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হবে। আপনি যদি ১ কেজি কিনতে চান তাহলে ১২৮০ থেকে উপরে ১৬০০ পর্যন্ত কিনতে পারবেন। 

এছাড়া আপনি শপ ভেদে ভেঙ্গে ভেঙ্গে ১০০ গ্রাম থেকে শুরু করে উপরে কিনতে পারবেন। তবে কেনার সময় অবশ্যই দেখে নিবেন সেখানে খালি পাতা ব্যবহার করা হয়েছে না তার সাথে ডাল-পালাও ব্যবহার করা হয়েছে। যদিও এই বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া কঠিন তবে পরিচিত অথবা বিশ্বস্ত দোকান থেকে নিলে ঠোকে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। 

উপরিউক্ত আলোচনায় মরিঙ্গা পাউডার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত শজনে গাছ আমাদের আসে পাসে হর হামেশাই দেখা যায়। আমরা এর গুণাগুন সম্পর্কে জানি না জন্য কখনোই এই সুপারফুড সম্পর্কে জানতে পারি নাই। আশাকরি এই লেখা পরে আপনি মরিঙ্গা পাউডার তথা শজনে পাতার উপকারী দিক সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। 

Bornali Akter Borno

Bornali Akter Borno is a passionate food enthusiast and entrepreneur. From an early age, her love for culinary exploration led her to experiment with flavors and ingredients, ultimately inspiring her to work with Binni Food, an e-commerce brand dedicated to offering premium quality Organic Food and delectable treats to food enthusiasts in Bangladesh. Bornali's relentless pursuit of flavor and commitment to excellence have earned her recognition in the culinary world. Her journey is a testament to the power of passion and perseverance, showcasing how dedication to one's craft can lead to entrepreneurial success and culinary innovation.