ইসবগুলের ভুসি | Psyllium Husk
From 150
Description
ইসবগুল এর বৈজ্ঞানিক নাম Plantago ovata যা সকলের কাছেই বেশ ভালো ভাবে পরিচিত। বিশেষ করে যারা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য সমস্যায় আছেন, তাদের জন্য এটি আশির্বাদ স্বরূপ। ইসবগুল উপাদানটি মূলত একটি গুল্ম জাতীয় গাছের বীজ থেকে তৈরী। যার আদি আবাস ভূমধ্যসাগরীয় দেশগুলোতে হলেও ক্রমে এর বিস্তৃতি ঘটেছে স্পেন, উত্তর আফ্রিকা, চীন, পাকিস্তানের কিছু অঞ্চল, ভারত এবং বাংলাদেশে। পেটের নানাবিধ সমস্যায় চমৎকার কাজ করে। মূলত ইসবগুল বীজের খোসাকেই আমরা ইসবগুলের ভুসি নামে চিনে থাকি।
ইসবগুল ভুসির (Psyllium Husk) ঔষধি গুনাগুন
♢ কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যার সমাধানে দারুণ উপকারি। কারন এর মধ্যে অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্য আঁশ থাকে।
♢ ডায়রিয়া ও পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায়।
♢ অ্যাসিডিটি সমস্যা প্রতিকার করে এবং হজমক্রিয়া উন্নতিতে সাহায্য করে।
♢ ওজন কমানোর ক্ষেত্রে বেশ ভালো কার্যকারী।
♢ পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশন করে হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে।
♢ রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রন রাখে ও হৃদরোগ থেকে সুরক্ষিত করে।
♢ বহুমূত্ররোগ বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
♢ প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া দূর করে।
♢ শরীর কে চাঙ্গা রাখতে বেশ উপকারী।
♢ পরিপাকতন্ত্র সম্পর্কিত অন্যান্য সমস্যা যেমন পাইলস, আইবিএস, পেটে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানে বেশ ভালো কার্যকরী।
♢ বিশেষজ্ঞদের মতে, ইসবগুল আমাশয়ের জীবাণু পেট থেকে বের করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে।
কেনো নিবেন বিন্নি ফুডের ইসবগুলের ভুসি?
♢ উন্নতমানের র (Raaw) ভুসি।
♢ কোনরূপ ভেজাল মেশানো হয় না।
♢ সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্যাকেটজাত করে বাজারজাত করা হয়।
ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
♢ ডায়রিয়া প্রতিরোধে: ২ চামচ ইসবগুলের সাথে ৩ চামচ টাটকা দই মিশিয়ে দিনে ২ বার পান করুন।
♢ অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে: প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল Isub Guler Vushi আধা গ্লাস ঠান্ডা দুধে মিশিয়ে পান করতে হবে। এটি পাকস্থলীর অত্যাধিক অ্যাসিড উৎপাদন কমাতে সহায়তা করে।
Additional information
Weight | N/A |
---|---|
পরিমাণ | 100 গ্রাম, 250 গ্রাম, 50 গ্রাম, 500 গ্রাম |