You are currently viewing হানি নাটের উপকরণ, রেসিপি এবং হানি নাট খাওয়ার সময়

হানি নাটের উপকরণ, রেসিপি এবং হানি নাট খাওয়ার সময়

আমরা প্রতিনিয়ত যে ধরনের খাবার খাই সেগুলো সবসময় পরিপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করে না। এই কারণে অপুষ্টি থেকে বাঁচতে আমাদের সম্পূরক খাদ্য গ্রহণ করতে হয়। পুষ্টি উপাদানের কথা চিন্তা করলে হানি নাট সব থেকে উপরে আছে। কারণ এতে প্রায় সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ উপকরণ যোগ করা হয়। আমাদের আজকের লেখায় হানি নাটের রেসিপি, উপকরণ ও খাওয়ার সঠিক সময় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। 

হানি নাট রেসিপি

হানি নাট এবং ড্রাই ফুড দুটো একই জিনিস। শুধু দুটোর মধ্যে মধু মেশানোর পার্থক্য। পুষ্টি গুণের দিক দিয়েও এদের মধ্যে একই ধরনের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যাইহোক হানি নাট তৈরি করার সব থেকে প্রচলিত পদ্ধতিগুলো নিচে বর্ণনা করা হলো। 

মধুতে ভাজা হানি নাট

রোস্টেড বা ভাজা হানি নাট বিশ্বব্যাপি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এটি তৈরি করা অনেক সহজ এবং সীমিত সময়ে পরিবেশন করা যায়। সকালে এবং বিকেলে নাস্তা হিসেবে খাওয়ার জন্য মধুতে ভাজা হানি নাট অনেক ভালো ও উপকারী। 

সাধারণত এই রেসিপি তৈরি করতে হলে আপনাকে প্রথমে ড্রাই ফুড গুলো তৈরি করে নিতে হবে। অর্থাৎ প্রথমে চিনা বাদামগুলো হালকা আঁচে তেলে ভেজে নিতে হবে। তারপর সেগুলো খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। এরপর কাঠবাদাম ও কাজু বাদাম ধুয়ে পরিষ্কার করে মাঝখানে কেটে নিতে হবে। আখরোটের ভিতরে অনেক ময়লা থাকে। এগুলো ধুয়ে নিয়ে তারপর খণ্ড খণ্ড করে কেটে নিতে হবে। 

বাদাম কাটা শেষে খেজুর থেকে বীজ সরিয়ে অবশিষ্ট অংশ কেটে নিতে হবে। একটি পরিষ্কার কাচের পাত্রে সকল প্রস্তুতকৃত ড্রাই ফুড রাখতে হবে। এখন ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপে একটি কড়াই বা প্যান গরম করে নিতে হবে। এরপর উক্ত গরম প্যানে ২ টেবিল চামচ লবণহীন বাটার দিতে হবে। 

তার উপর পরিমাণ মত মধু দিয়ে নাড়তে হবে। কিছু সময় পর উক্ত মিশ্রণ তরল হয়ে যাবে যা দেখতে একদম ঘি এর মত দেখাবে। এই অবস্থায় কাচের পাত্রে রাখা ড্রাই ফুড মিশ্রণ ঢেলে দিয়ে তার উপর পরিমাণমতো গোলমরিচ গুঁড়া দিতে হবে। তারপর কাঠের চামচ দিয়ে ড্রাই ফুড গুলো হানি বাটারের সাথে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। 

মেশানোর সময় অবশ্যই চুলার আঁচ হালকা রাখতে হবে। এতে মধু সুন্দর করে ড্রাই ফুড উপাদানের গায়ে সুন্দর করে আঠার মত লেগে যাবে। পরবর্তীতে উক্ত মিশ্রণ একটি র‍্যাকের উপর টিস্যু অথবা বেকিং শিটে রেখে সমানভাবে ছড়িয়ে দিতে হবে। তারপর র‍্যাকটি ওভেনে দিয়ে ২০ মিনিটের মত রাখতে হবে। 

তারপর সেটি বের করে উপরে স্বাদমতো লবণ ও সামান্য পরিমাণে বাদামি চিনি ছিটিয়ে দিতে হবে। এরপর দুটি চামচের সাহায্যে সেগুলো ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। উক্ত মিশ্রণ রুম টেম্পারেচারে বা স্বাভাবিক অবস্থায় ২ ঘণ্টা রাখার পর বয়ামে সংগ্রহ করতে হবে। 

মিক্সড হানি নাট 

আমাদের দেশে মধুতে ভাজা হানি নাটের থেকে মিক্সড হানি নাট বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এর কারণ হচ্ছে এটি তৈরি করা অনেক সহজ এবং তেমন কোন বিশেষ কাজ করতে হয় না। শুরুতে বাজার থেকে খাঁটি মধু সংগ্রহ করতে হয়। আপনি চাইলে শুধু এক প্রকারের অথবা কয়েকটি ভিন্ন ভিন্ন মধু মিক্স করে এখানে ব্যবহার করতে পারবেন। 

মূলত মিক্স হানি নাট তৈরি করতে ভাজা হানি নাটের মত করে বাদাম এবং শুকনা ফল কেটে প্রস্তুত করে নিতে হবে। অন্যান্য বাদাম ভেজে অথবা কাচা হিসেবে দেওয়া গেলেও চিনা বাদাম ভেজে নিতে হবে। রেডি হওয়া বাদামের সাথে বীজ জাতীয় উপাদান যেমন তরমুজের বীজ, কুমড়ার বীজ, কালোজিরা ইত্যাদি মিশিয়ে নিতে হবে। 

এখানে যত খুশি তত উপকরণ যোগ করার একটি সুযোগ থাকে। তাছাড়া আপনি হানি নাটের মধ্যে মিষ্টি কি পরিমাণ থাকবে সে বিষয়েও নিশ্চিত হতে পারবেন। অর্থাৎ মিষ্টি কমিয়ে অথবা বাড়িয়ে মিক্সড হানি নাট তৈরি করা যায়। তো প্রথমে সকল ড্রাই ফুড উপাদান একটি কাচের বয়ামে রেখে তার উপর পরিমাণ মত মধু ঢেলে মিশিয়ে নিতে হবে। এভাবেই মিক্সড হানি নাট তৈরি করা হয়। 

হানি নাট উপকরণ

হানি নাট উপকরণ

হানি নাটের বিশেষত্ব হচ্ছে এতে ইচ্ছে মত ড্রাই ফুড যোগ করা যায়। যা পুরো মিশ্রণের পুষ্টিগুণ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্য উপকারিতা বয়ে আনে। নিচে হানি নাট তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ এবং তাদের গুণাগুন বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

কাজু বাদাম: কাজু বাদাম খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি এর পুষ্টিগুণ অনেক। সাধারণত এই বাদামে প্রোটিন, ভিটামিন কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে। এগুলো দেহের শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে ও হাড় মজবুত করে। 

কাঠ বাদাম: কাঠ বাদাম দেখতে অনেক সুন্দর হয়। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা রক্ত উৎপাদন বৃদ্ধি করে ও ধমনি প্রসারিত করে। এতে দেহের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। 

পেস্তা বাদাম: এটি একটি উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত বাদাম। পেস্তা বাদাম দেখতে মাঝারি ও সবুজ রঙের হয়। এই বাদামে পরিমিত মাত্রায় ক্যালসিয়াম, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, পটাশিয়াম, ভিটামিন, খনিজ ইত্যাদি উপাদান থাকে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। 

চিনা বাদাম: এটি উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার। হানি নাটের অন্যতম প্রধান উপাদান হচ্ছে চিনা বাদাম। এটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে এবং স্নায়ু চাপ নিয়ন্ত্রণ করে। 

খাঁটি মধু: মধুর গুণাগুন বলে শেষ করা যাবে না। এটি আমাদের দেহের জন্য মহৌষধি। এতে আমাদের দেহের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান আছে। হানি নাট খাঁটি মধু ছাড়া একদম অসম্পূর্ণ। 

চিয়া সিড: চিয়া সিড একটি সুপার খাবার। এতে প্রচলিত সকল খাদ্য উপাদানের থেকে বেশি পুষ্টি উপাদান আছে। এর স্বাস্থ্য উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। যখন এই উপকরণ মধুর সাথে মেশানো হয় তখন এর উপকারী দিক আরও বৃদ্ধি পায়। 

পাকিস্তানি কালো কিশমিশ:আমরা সচরাচর হলুদ কিশমিশের সাথে পরিচিত। তবে পাকিস্তানে এক ধরনের কালো কিশমিশ পাওয়া যায়। এই কিশমিশের বিশেষত্ব হচ্ছে এটি রক্ত পরিষ্কার করে ও দেহের টক্সিন পদার্থ বেড় করে দিতে সাহায্য করে। 

China Badam

সুস্বাদু ও শক্তিতে ভরপুর রোস্টেড চিনা বাদাম

মাবরুম খেজুর: এই খেজুর খেতে অনেক সুস্বাদু এবং মিষ্টি। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি, সি ও কে রয়েছে। তাছাড়া মাবরুম খেজুর ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি উপাদান দিয়ে পরিপূর্ণ। 

আখরোট: এই বাদাম দেহের জন্য অনেক উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান স্বাস্থ্য উপকারিতা নিশ্চিত করে। আখরোটে থাকা প্রোটিন ও ফ্যাট আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। 

সাদা কিশমিশ: সাদা কিশমিশ যাকে আমরা হলুদাভাব কিশমিশ হিসেবে চিনি। এটি সাধারণত আঙুর শুঁকিয়ে তৈরি করা হয়। অর্থাৎ একটি আঙ্গুরে যে পরিমাণ পুষ্টি উপাদান থাকে তা শুকানোর কারণে আরও বৃদ্ধি পায়। 

মিস্টি কুমড়ার বীজ: কোলেস্টেরল মুক্ত মিষ্টি কুমড়ার বীজ একটি নিরাপদ প্রোটিনের ভালো উৎস। তাছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, জিংক, আয়রন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে। যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।  

সূর্যমুখী ফুলের বীজ: এটি একটি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য উপাদান। এতে দেহের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল ও স্বাস্থ্যকর চর্বি পাওয়া যায়। এই কারণে তেল হিসেবে সূর্যমুখীর তেল বিশ্বব্যাপি প্রচলিত। 

মিস্টি আলুবোখারা: আলুবোখারা আকারে ছোট ও বিভিন্ন রঙের হয়। স্বাদের দিক দিয়ে এটি টক ও মিষ্টি দুই ধরনের হয়। এটি রক্ত পরিষ্কার করার পাশাপাশি রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। যা আমাদের হার্টের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়। 

ড্রাই কিউই ফল: এটি একটি ভিটামিন সমৃদ্ধ ফল। ত্বক ও চুলের যত্নে এই ফল অনেক ভালো কাজ করে। তাছাড়া এটি খেতেও অনেক সুস্বাদু এবং দেখতে অনেকটা ম্যাঙ্গো ক্যান্ডির মত। 

ড্রাই জাম্বুরা: জাম্বুরা একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল। শুঁকনো অবস্থায় এটি অনেক বেশি পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করে। এটি উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা ইমিউনিটি বৃদ্ধি করে। 

খোরমা খেজুর: অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খোরমা খেজুর ড্রাই ফুড হিসেবে বেস্ট। এটি শরীরে যৌন উত্তেজনা বাড়ায় এবং যৌন স্বাস্থ্য পরিচর্যা করে। 

সাদা তিল: সাদা তিলের একটি বড় গুন হচ্ছে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তাছাড়া এতে প্রয়োজনীয় সকল ভিটামিন ও খনিজ থাকে যা আমাদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে। 

কালোজিরার দানা: কালোজিরার পুষ্টিগুণ প্রথম সারির পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবারের মত। এতে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান পরিমিত মাত্রায় থাকে যা আমাদের দেহের নানা উপকারে আসে। বিশেষ করে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে, হৃদরোগজনিত সমস্যা দূর করতে, ত্বকের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালোজিরার দানার জুড়ি নেই। 

চেরি ফল: দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চেরি ফল অনেক ভালো কাজ করে। কারণ এতে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে। এগুলো স্বাস্থ্য উপকারিতা নিশ্চিত করে। 

অ্যাপ্রিকট: খোসা সহ অ্যাপ্রিকট আমাদের দৃষ্টি শক্তি ও হজম শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য অনেক উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সকল বয়সের মানুষের জন্য উপকারী ফল। 

ত্বীন ফল: ত্বীন ফল কে আমরা বাংলাদেশের মানুষ ডুমুর হিসেবে চিনি। পুষ্টি গুণের দিক দিয়ে এর কোনো তুলনাই হয় না। ড্রাই ফুড হিসেবে এটি উচ্চমাত্রার পুষ্টিগুণ বহন করে। 

ওয়াটার মেলন সিড: তরমুজকে প্রাকৃতিক যৌন উত্তেজক বলা হয়। কারণ এতে থাকা পুষ্টি উপাদান আমাদের যৌন স্বাস্থ্য উন্নত করে। এর বীজে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল আমাদের দেহের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে। 

নারিকেল চিড়া: নারিকেল স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের অনেক ভালো একটি উৎস। তাছাড়া এতে থাকা পুষ্টি উপাদান আমাদের সৃতি শক্তি বৃদ্ধি করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

সাকুরা: সাকুরার টক স্বাদ আমাদের মুখের রুচি বৃদ্ধি করে। তাছাড়া এটি মাল্টিভিটামিন হিসেবে কাজ করে যা আমাদের মানুষিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক রাখে। মোটকথা পুষ্টিগুণের দিক দিয়ে সাকুরা ড্রাই ফুড হিসেবে অনেক কার্যকরী। 

থাই বাদাম: এই বাদাম রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। নিয়মিত থাই বাদাম খেলে তা দেহের রোগ প্রতিরোধ করার সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

হানি নাট খাওয়ার সময়

হানি নাট খাওয়ার সময়

হানি নাট খাওয়ার সব থেকে ভালো সময় হচ্ছে সকালে অথবা বিকেলে। বিশিষ্ট পুষ্টিবিদদের মতে সকালে খালি পেটে অথবা ভরা পেটে এবং দুপরের আগে নাস্তা হিসেবে হানি নাট খাওয়া উপকারী। এই সময়ে খাওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে সঠিক পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়। অন্যদিকে এই দুই সময় খেলে তা আমাদের হজমে সমস্যা করে না। সারাদিনে আমাদের যেমন এনার্জি দরকার তা পূরণ করে। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রোধ হয় এবং সর্বোপরি উপকারী হিসেবে কাজে লাগে। 

হানি নাট খাওয়ার সময় ও পুষ্টি স্বাস্থ্য উপকারিতা, প্রাইস সহ আরো অন্যান্য তথ্য জানতে আমাদের এই আর্টিকেল টি পড়তে পারেন। এখানে বিস্তারিত খুব সুন্দরভাবে স্টেপ বাই স্টেপ বর্ননা করা হয়েছে।

হানি নাট কীভাবে আমাদের স্বাভাবিক জীবন-যাপন আরও এনার্জিটিক করে তুলে তা এই লেখায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি হানি নাট কীভাবে তৈরি করা হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশাকরি লেখাটি পরে হানি নাট ও পুষ্টিকর ড্রাই ফুড সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ করেছেন। 

Bornali Akter Borno

Bornali Akter Borno is a passionate food enthusiast and entrepreneur. From an early age, her love for culinary exploration led her to experiment with flavors and ingredients, ultimately inspiring her to work with Binni Food, an e-commerce brand dedicated to offering premium quality Organic Food and delectable treats to food enthusiasts in Bangladesh. Bornali's relentless pursuit of flavor and commitment to excellence have earned her recognition in the culinary world. Her journey is a testament to the power of passion and perseverance, showcasing how dedication to one's craft can lead to entrepreneurial success and culinary innovation.